রামপালে ৮৩ টি খাল ও নদী খননে উদ্ভুত সমস্যা নিয়ে জরুরী বৈঠক

রামপাল প্রতিনিধি

আপডেট : ০৭:৪৭ পিএম, সোমবার, ১৪ জানুয়ারী ২০১৯ | ১৯৯৩

মোংলা ঘোষিয়াখালী চ্যানেল সংলগ্ন ৮৩ টি শাখা খাল ও শাখা নদী খননে উদ্ভুত পরিস্থিতি নিয়ে রামপাল উপজেলা অডিটোরিয়ামে এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়। খুলনা সিটি কর্পোারেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকের সভাপতিত্বে সোমবার সকাল ১০ টায় উপজেলা সম্মেলন কে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন, বাগেরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রেফাত জামিল, রামপাল উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ মোঃ আবু সাইদ, রামপাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তুষার কুমার পাল, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শেখ মোয়াজ্জেম হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হোসনে আরা মিলি, উপজেলা প্রকৌশলী গোলজার হোসেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ আবু হানিফ, মোঃ সফিকুল ইসলাম, ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব জামিল হাসান জামু, রফিকুল ইসলাম বাবুল, আলহাজ্ব মোহাম্মদ আলী, তপন গোলদার, ফকির আব্দুল্লাহ, বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রজেক্ট অফিসার, শাহ জামান, চীফ পেটি অফিসার মোঃ গোলাম মোস্তফা, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান জয় গ্রুফের পরিচালক মফিজুর রহমান, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এ ডাবলু আর এর প্রকল্প পরিচালক জুলফিকার আহমেদ প্রমুখ।

সভায় মেয়র খালেক বলেন, এই এলাকায় নদী খালে বাধ দিয়ে আটকে রেখে মাছ চাষ করার ফলে তীব্র নাব্য সংকট দেখা দেয়। এ এলাকার পরিবেশ টিক রাখতে হলে নদী খাল খনন করতেই হবে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী ৭ শত ৬ কোটি টাকারও বেশী বরাদ্দ দিয়েছেন এ গুলি খননের জন্য । নদী ভরাটি জায়গায় দুঃস্থ, অসহয় ও হতদরিদ্রদের জন্য সরকার আবাসন প্রকল্প ও গুচ্ছ গ্রাম নির্মান করে তাদের পুর্ণবাসন করেছে। এ ছাড়াও নদী ও খাল খননে যাতে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্থ না হন সেদিকে অবশ্যই লক্ষ রাখতে হবে। ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তিকে ক্ষতি পূরন ও তাদের পুর্নবাসন করতে হবে। এটা না করে কোন অবস্থাতে নদী-খাল খনন করা যাবে না।

তিনি সভায় উপস্থিত কর্মকর্তাদের দুষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, শত শত ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তি প্রতি নিয়ত প্রতিকার চেয়ে আমার কাছে ছুটে যাচ্ছেন। আজকেও কয়েক শত ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার এখানে উপস্থিত হয়েছেন সুতরাং এদের কষ্ট লাঘবে অবশ্যই ক্ষতিপূরণসহ যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত
  • নির্বাচিত