একটি ব্রিজের অভাবে

মোরেলগঞ্জে ৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা চরম ভোগান্তিতে

মোরেলগঞ্জ সংবাদদাতা

আপডেট : ১২:৪২ পিএম, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর ২০১৭ | ১৩৮৮

মোরেলগঞ্জ উপজেলার খাউলিয়া ইউনিয়নে একটি ব্রিজের অভাবে ৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শত শত শিক্ষার্থী সহ এলাকাবাসী চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছে। দীর্ঘ এক যুগেও ব্রিজ নির্মানে কোন কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়নি।

উপজেলার মোরেলগঞ্জ-শরণখোলা উপজেলার সীমান্তবর্তী খাউলিয়া ইউনিয়নের চালিতাবুনিয়া ও চিপাবারইখালী গ্রামের মধ্যবর্তী খালের এ সেতুটি অত্যন্ত জনগুরুত্বপূর্ণ। দীর্ঘ এক যুগ পূর্বে পুলটি ভেঙ্গে যায়। এরপর স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় নির্মান করা হয় বাঁশের সেতু। এ সেতু দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার লোক ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। প্রায়ই ঘটছে ছোট খাটো দূর্ঘটনা। ছোট ছোট ছেলে-মেয়ে ও শিক্ষার্থী এ সেতু দিয়ে চলতে ভয় পায়। শিশু শিক্ষার্থীদের কোলে করে এ সেতু পার করাতে হয়। বাঁশের সেতু সংস্কারের পর আর কোন সংস্কার করা সম্ভব হচ্ছেনা বলে স্থানীয়রা জানায়।

এ সেতুর দুই পাড়ে রয়েছে চিপাবারইখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আর রহমান ইন্সষ্টিটিউট, চালিতাবুনিয়া হেফজখানা, ওলামাগঞ্জ ফাযিল মাদ্রাসা ও চালিতাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এ সেতু দিয়ে প্রতিদিন ৫টি প্রতিষ্ঠানের শত শত শিক্ষার্থী চলাচল করে।

শিক্ষক আলতাফ হোসেন ও মো. নাসির উদ্দিন বাগেরহাট টুয়েন্টি ফোরকে জানান, চালিতাবুনিয়া ও চিপাবারইখালী গ্রামের শিক্ষার্থী ও জনসাধারণের স্বার্থে এ খালের উপর একটি ব্রিজ নির্মান অত্যন্ত জরুরী। ইউপি চেয়ারম্যান মাষ্টার আবুল খায়ের বাগেরহাট টুয়েন্টি ফোরকে বলেন, এখানে ব্রিজ নির্মানে অনেক আগেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। কিন্তু আজো কোন কার্যকরী ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।


শিক্ষক আলতাফ হোসেন ও মো. নাসির উদ্দিন বাগেরহাট টুয়েন্টি ফোরকে জানান, চালিতাবুনিয়া ও চিপাবারইখালী গ্রামের শিক্ষার্থী ও জনসাধারণের স্বার্থে এ খালের উপর একটি ব্রিজ নির্মান অত্যন্ত জরুরী। ইউপি চেয়ারম্যান মাষ্টার আবুল খায়ের বাগেরহাট টুয়েন্টি ফোরকে বলেন, এখানে ব্রিজ নির্মানে অনেক আগেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। কিন্তু আজো কোন কার্যকরী ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত
  • নির্বাচিত