বন্যপ্রানীর পরে এবার শুরু হয়েছে সুন্দরবনের গাছ গননার কাজ

মাসুদ রানা, মোংলা

আপডেট : ১০:৫৬ এএম, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪ | ১৯৩

বিশ্ব ঐতিহ্য সংরক্ষিত বনভূমি সুন্দরবনে গাছের প্রজাতি ও পরিমাণ জানতে গণনা শুরু হয়েছে। বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এই গাছ গণনার কাজ আগামী তিন মাসের মধ্যে শেষ করবেন বনরক্ষীরা বলে জানায় বিভাগীয় বন কর্মকর্তা।
সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশে ৬ হাজার ১৭ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এই ম্যানগ্রোভ বনের ৪ হাজার ১৪২ দশমিক ৬ বর্গ কিলোমটিার স্থল ভাগে কতো প্রজাতির ও কি পরিমাণ গাছপালা রয়েছে তা জানতে এই জরিপ চালানো হচ্ছে। সুন্দরবন বিভাগ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সুন্দরবন বিভাগের দেওয়া তথ্য বলছে, ১৯০৩ সালে গবেষণায় সুন্দরবনে সুন্দরী, গেওয়া, গরান, পশুর, কাঁকড়া, কেওড়া, ধুন্দল, বাইন, খলসি, আমুর, সিংড়াসহ ৩৩৪ প্রজাতির গাছপালা, ১৬৫ প্রজাতির শৈবাল ও ১৩ প্রজাতির অর্কিড ছিল। ১৯৮৫ সালের জরিপে সুন্দরবনে অরণ্য ও গুল্ম প্রজাতির সংখ্য কমে দাড়ায় ৬৬ প্রজাতিতে। ১৯৯৭ সালের জরিপে সুন্দরবনে মাত্র ৪৮ প্রজাতির উদ্ভিদ ছিলো। এ অবস্থা থেকে ২০১৪-১৫ সালের সর্বশেষ জরিপে সুন্দরবনে গাছের প্রজাতির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮৪টিতে।
এরমধ্যে ৫৪ প্রজাতির গাছ, ২৮ প্রজাতির লতাপাতা, ১৩ প্রজাতির গাছড়া, ২২ প্রজাতির গুল্ম, ১৩ প্রজাতির ফার্ন, ১২ প্রজাতির অর্কিড, ৩ প্রজাতির পরজীবী উদ্ভিদ, ২ প্রজাতির পাম, ২৮ প্রজাতির ঘাষ, ও ৯ প্রজাতির ছত্রাক উদ্ভিদ রয়েছে সুন্দরবনে। বর্তমানে সুন্দরবনে এসব উদ্ভিদের মধ্যে ৭০ শতাংশই হচ্ছে সুন্দরী, গেওয়া ও গরান গাছ। তবে, এসব উদ্ভিদের মধ্যে বিপন্ন প্রজাতির তালিকায় থাকা ৫ প্রজাতির উদ্ভিদের মধ্যে রয়েছে লাহুর, বনবকুল, মহাজনি লাতা ও দুই প্রজাতির অর্কিড।
বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) কাজী মুহাম্মদ নূরুল করিম জানান, বাংলাদেশর সমগ্র সুন্দরবনের স্থলভাগে কতো প্রজাতির ও কি পরিমান গাছপালা রয়েছে তা জানতে শুরু হয়েছে ওয়ার্ল্ড হ্যারিটেজ সাইড সংরক্ষিত এই বনভূমির গাছ জরিপের কাজ। তিনি আরো বলেন, বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে বনকর্মীরা আগামী তিন মাসের মধ্যে এই গণনার কাজ শেষ করবে। এরপর জানা যাবে বর্তমানে সুন্দরবনে কত প্রজাতির ও কি পরিমাণ গাছ রয়েছে তা নির্নয়
বিশ্ব ঐতিহ্য সংরক্ষিত বনভূমি সুন্দরবনে গাছের প্রজাতি ও পরিমাণ জানতে গণনা শুরু হয়েছে। বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এই গাছ গণনার কাজ আগামী তিন মাসের মধ্যে শেষ করবেন বনরক্ষীরা বলে জানায় বিভাগীয় বন কর্মকৃর্তা।
সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশে ৬ হাজার ১৭ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এই ম্যানগ্রোভ বনের ৪ হাজার ১৪২ দশমিক ৬ বর্গ কিলোমটিার স্থল ভাগে কতো প্রজাতির ও কি পরিমাণ গাছপালা রয়েছে তা জানতে এই জরিপ চালানো হচ্ছে। সুন্দরবন বিভাগ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সুন্দরবন বিভাগের দেওয়া তথ্য বলছে, ১৯০৩ সালে গবেষণায় সুন্দরবনে সুন্দরী, গেওয়া, গরান, পশুর, কাঁকড়া, কেওড়া, ধুন্দল, বাইন, খলসি, আমুর, সিংড়াসহ ৩৩৪ প্রজাতির গাছপালা, ১৬৫ প্রজাতির শৈবাল ও ১৩ প্রজাতির অর্কিড ছিল। ১৯৮৫ সালের জরিপে সুন্দরবনে অরণ্য ও গুল্ম প্রজাতির সংখ্য কমে দাড়ায় ৬৬ প্রজাতিতে। ১৯৯৭ সালের জরিপে সুন্দরবনে মাত্র ৪৮ প্রজাতির উদ্ভিদ ছিলো। এ অবস্থা থেকে ২০১৪-১৫ সালের সর্বশেষ জরিপে সুন্দরবনে গাছের প্রজাতির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮৪টিতে।
এরমধ্যে ৫৪ প্রজাতির গাছ, ২৮ প্রজাতির লতাপাতা, ১৩ প্রজাতির গাছড়া, ২২ প্রজাতির গুল্ম, ১৩ প্রজাতির ফার্ন, ১২ প্রজাতির অর্কিড, ৩ প্রজাতির পরজীবী উদ্ভিদ, ২ প্রজাতির পাম, ২৮ প্রজাতির ঘাষ, ও ৯ প্রজাতির ছত্রাক উদ্ভিদ রয়েছে সুন্দরবনে। বর্তমানে সুন্দরবনে এসব উদ্ভিদের মধ্যে ৭০ শতাংশই হচ্ছে সুন্দরী, গেওয়া ও গরান গাছ। তবে, এসব উদ্ভিদের মধ্যে বিপন্ন প্রজাতির তালিকায় থাকা ৫ প্রজাতির উদ্ভিদের মধ্যে রয়েছে লাহুর, বনবকুল, মহাজনি লাতা ও দুই প্রজাতির অর্কিড।
বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) কাজী মুহাম্মদ নূরুল করিম জানান, বাংলাদেশর সমগ্র সুন্দরবনের স্থলভাগে কতো প্রজাতির ও কি পরিমান গাছপালা রয়েছে তা জানতে শুরু হয়েছে ওয়ার্ল্ড হ্যারিটেজ সাইড সংরক্ষিত এই বনভূমির গাছ জরিপের কাজ। তিনি আরো বলেন, বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে বনকর্মীরা আগামী তিন মাসের মধ্যে এই গণনার কাজ শেষ করবে। এরপর জানা যাবে বর্তমানে সুন্দরবনে কত প্রজাতির ও কি পরিমাণ গাছ রয়েছে তা নির্নয় করা যাবে বলেও জানান তিনি।
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত
  • নির্বাচিত