বঞ্চিত হচ্ছে সুবিধাভোগীরা

মোরেলগঞ্জে চালু হয়নি খোলা বাজারে চাল বিক্রি

মোরেলগঞ্জ সংবাদদাতা

আপডেট : ০৩:১৪ পিএম, বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭ | ১২৮০

মোরেলগঞ্জে চালু হয়নি খোলা বাজারে চাল বিক্রি

মোরেলগঞ্জে ওএমএস ডিলারদের লাইসেন্স নবায়ন না হওয়ায় ও নতুন করে ডিলার নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বিলম্ব হওয়ায় শুরু হয়নি খোলা বাজারে চাল বিক্রির কার্যক্রম। খোলা বাজারে চাল বিক্রির সরকারি ঘোষণাপত্র গত সপ্তাহে উপজেলা খাদ্য বিভাগে এসে পৌঁছালেও কর্তৃপ এখনও এ প্রক্রিয়া শুরু করতে না পারায় বঞ্চিত হচ্ছে সুবিধাভোগীরা।
জানাগেছে, পৌরসভাসহ উপজেলা সদরে মোট ৫ জন ওএমএস ডিলার থাকলেও সময়মতো তারা নিজ নিজ লাইসেন্স নবায়ন করেনি। তাদের লাইসেন্স নবায়ন না হওয়ায় নতুন ডিলার নিয়োগ দেয়ার কথা থাকলেও তা এখনও দিতে পারেনি খাদ্য বিভাগ। যার ফলে এ উপজেলায় থমকে রয়েছে খোলা বাজারে চাল বিক্রির প্রক্রিয়া। এদিকে, বাজারে সব ধরনের চালের দাম কেজি প্রতি ৩ থেকে ৪ টাকা কমার কথা পাইকারী ব্যাবসায়ীরা জানালেও খুচরা ব্যবসায়ীরা সাধারণ ক্রেতাদের কাছে পূর্বের চড়া মূল্যেই চাল বিক্রি করছে।

পৌর বাজারের পাইকারি চাল ব্যাবসায়ী মো. আসলাম হোসেন বাগেরহাট টুয়েন্টি ফোরকে জানিয়েছেন, সব ধরনের চালের দাম কেজি প্রতি ৩ থেকে ৪ টাকা কমেছে। বৃহস্পতিবার পাইকারী বাজারে আটাশ চাল প্রতি কেজি ৫২ টাকা, স্বর্ণা প্রতি কেজি ৪৫ টাকা, মোটা হিরা প্রতি কেজি ৪২ টাকা, মিনিকেট প্রতি কেজি ৫৫ টাকা এবং বাসমতি ৭০ টাকা দরে বিক্রি করেছেন।

এ বিষয় উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা এ.কে.এম শহিদুল হক বাগেরহাট টুয়েন্টি ফোরকে বলেছেন, উপজেলা ওএমএস কমিটি ইতিমধ্যে নতুন করে পাঁচজন ডিলার নিয়োগ চূড়ান্ত করেছেন। দু’একদিনের মধ্যেই তিনজন ডিলার ৩০ টাকা দরে প্রতিদিন ৩ টন করে চাল খোলা বাজারে বিক্রি করবেন। উপজেলা খাদ্য গুদাম অফিসার জানান, তার দপ্তরে এখনো ওএমএস চালের কোন ডিও আসেনি।

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত
  • নির্বাচিত